Posts

ব্রিটিশ যাত্রীবাহী বৃহদাকার সামুদ্রিক জাহাজ টাইটানিক(Titanic)

Image
  ব্রিটিশ যাত্রীবাহী বৃহদাকার সামুদ্রিক জাহাজ               আরএমএস টাইটানিক(Titanic) আরএমএস টাইটানিক একটি ব্রিটিশ যাত্রীবাহী বৃহদাকার সামুদ্রিক জাহাজ ছিল যা ১৫ এপ্রিল, ১৯১২ সালে জাহাজটির প্রথম সমুদ্রযাত্রায় সাউথহ্যাম্পটন  থেকে নিউ ইয়র্ক সিটি যাওয়ার পথে হিমশৈলের  (আইসবার্গের) সঙ্গে সংঘর্ষে উত্তর অ্যাটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে যায়। এটি ঐ সময়ের সবচেয়ে বৃহৎ আধুনিক ও বিলাসবহুল যাত্রীবাহী জাহাজ ছিল। টাইটানিক পরীক্ষামূলক যাত্রায় বেলফাস্ট থেকে যাত্রা করছে, এপ্রিল ২ ১৯১২. কার্যকাল জাতীয়তা: ব্রিটিশ মালিবৃন্দ: হোয়াইট স্টার লাইন নির্মাতা: হারল্যান্ড অ্যান্ড উল্‌ফ  শিপইয়ার্ড, বেলফাস্ট ক্যাপ্টেন: এডওয়ার্ড জন স্মিথ রেজিস্ট্রির স্থান: লিভারপুল, যুক্তরাজ্য Laid down: 31 March 1909 সূচনা: ৩১মে ১৯১১ Christened: Not christened যাত্রারম্ভ: ১০এপ্রিল ১৯১২ পরিণতি: হিমশৈল(আইসবার্গ) কে আঘাত করে ১৪এপ্রিল ১৯১২ রাত ১১:৪০ এ। ডুবে যায় ১৫এপ্রিল ১৯১২  রাত ২:২০ এ। ১৯৮৫ সালে রবার্ট ব্যালার্ড এর ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পান। বর্তমান অবস্থান: ৪১°৪৩′৫৫″ উত্তর ৪৯°৫৬′৪৫″ পশ্চিম General Chara

স্যামসাং,দক্ষিণ কোরীয় ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী নির্মাতা প্রতিষ্ঠান

Image
স্যামসাং,দক্ষিণ কোরীয় ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সাম্সং গ্রুপ বা স্যামসাং গ্রুপ (হাঙ্গুল্: 삼성그룹, হাঞ্জা: 三星그룹) একটি দক্ষিণ কোরীয় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। এরা বিভিন্ন খাতে ব্যবসা করে থাকে, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে সাম্সেওং ইলেকট্রনিক্স যারা বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। সাম্সেওং দল কোরিয়ার সর্ববৃহৎ প্রতিষ্ঠান। এর বর্তমান চেয়ারম্যান হচ্ছেন "ই গেওন্-হ্বি, যিনি স্যামসাং-এর প্রতিষ্ঠাতা 'লি বিয়ং চল'-এর তৃতীয় সন্তান। কোরীয় ভাষায় "সাম্সং"-এর অর্থ "তিন তারকা"।স্যামস্যাং শুধু মোবাইল এর ব্যবসাই করে না পাশাপাশি আরো অনেক ব্যবসা করে। এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হল জাহাজ নির্মাণকেন্দ্র। এর আয়তন ৪০ কোটি বর্গফুট যা গড়পড়তা ২০৪ টি ফুটবল মাঠের সমান। পৃথিবীর সবচেয়ে উচু দালান বুর্জ আল খলিফা নির্মাণ করেছে স্যামসাং। মোট আয় ৩০ হাজার ৫০০ কোটি ডলার (২০১৪)। ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার ২০১৩ সালে শুধু বিজ্ঞাপনে খরচ করেছে। ৪ লাখ ৮৯ হাজার কর্মী কাজ করে যা অ্যাপল, গুগল ও মাইক্রোসফট এর সম্বিলিত সংখ্যার চাইতেও বেশি। ১৭ শতাংশ দক্ষিণ কোরি

মোবাইল ফোন টাওয়ার। মোবাইল টেলিফোনি (ইংরেজি: Mobile Telephony)

Image
মোবাইল ফোন টাওয়ার। মোবাইল টেলিফোনি (ইংরেজি: Mobile Telephony) মোবাইল ফোন টাওয়ার। মোবাইল টেলিফোনি (ইংরেজি: Mobile Telephony) হচ্ছে এক ধরনের টেলিযোগাযোগ  পদ্ধতি যেখানে এক স্থানে স্থির থাকার পরিবর্তে চলাচলরত অবস্থায় ফোন ব্যবহার করা যায়। মোবাইল ফোন, বেস স্টেশনের একটি টেরেস্ট্রিয়াল সেলুলার নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত থাকে। অপরপক্ষে, স্যাটেলাইট ফোন সংযুক্ত থাকে কক্ষপথের স্যাটেলাইটসমূহের সাথে। পৃথিবীর সব ফোনকে ব্যবহারোপযোগী রাখতে উভয় নেটওয়ার্কই পাবলিক সুইচড টেলিফোন নেটওয়ার্ক (পিএসটিএন) এর সাথে আন্তঃসংযুক্ত থাকে। ২০১০ সালের হিসাব অনুযায়ী, পৃথিবীতে প্রায় ৫০০ কোটি সেলুলার মোবাইল গ্রাহক রয়েছে। ইতিহাস সম্পাদনা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেলিফোন ও টেলিগ্রাফ বিভাগের নথি থেকে জানা যায়, তারা ১৯১৫ সালে তারবিহীন ফোন নিয়ে আলোচনা শুরু করেছিলো। আবার তারা এর প্রযুক্তিগত বিস্তৃতি ও তাদের তার প্রযুক্তির আধিপত্য নিয়েও সংকিত ছিলো।[১] দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরের বছর পাবলিক মোবাইল ফোন সিস্টেম প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়। কিন্তু এর প্রযুক্তিগত উন্নয়ন সংঘাত শুরুর পূর্বেই শুরু হয়েছিলো। ১৯৪৬ সালে য

৩জি (ইংরেজি: 3G) হল থার্ড জেনারেশন বা তৃতীয় প্রজন্ম-

Image
৩জি (ইংরেজি: 3G) হল থার্ড জেনারেশন বা তৃতীয় প্রজন্ম- ৩জি (ইংরেজি: 3G) হল থার্ড জেনারেশন বা তৃতীয় প্রজন্ম-এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি হল তৃতীয় প্রজন্মের তারবিহীন নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি।[১] এই প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে কমপক্ষে ২০০ কিলোবিট হারে তথ্য আদান প্রদান করা সম্ভব। অবশ্য বর্তমানে থ্রিজি প্রযুক্তিতে এর চেয়েও অধিক গতি পাওয়া সম্ভব। এটি আগের সকল তারবিহীন নেটওয়ার্ক প্রযুক্তিগুলোর চেয়ে অধিক গতিসম্পন্ন এবং উন্নত। থ্রিজি নেটওয়ার্ক প্রযুক্তিতে টুজি নেটওয়ার্কের সুবিধাসমূহের পাশাপাশি আরও কিছু সুবিধা উপভোগ করা যায়। যার মধ্যে রয়েছে দ্রুত গতির ইন্টারনেট, ভিডিও কল এবং মোবাইল টিভি। ইতিহাস সম্পাদনা ১৯৮০-এর দশকের প্রথম দিকে আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের গবেষণার মাধ্যমে থ্রিজি প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে। প্রায় ১৫ বছরের গবেষণার মাধ্যমে এর মানোন্নয়ন ঘটেছে। এটি জনসাধারণের জন্য অবমুক্ত করা হয় আইএমটি-২০০০ নামে। তরঙ্গ বর্ণালির ৪০০ মেগাহার্জ থেকে ৩ গিগাহার্জ পর্যন্ত থ্রিজি-এর জন্য বরাদ্দ ছিল। বর্তমানে সরকার এবং যোগাযোগ কোম্পানি উভয়েই থ্রিজি অনুমোদন করেছে। ১৯৯৮ সালে প্রথম প্রাক-বাণিজ্যিক থ্

২জি (ইংরেজি: 2G) দ্বিতীয় প্রজন্ম তার বিহীন নেটওয়ার্ক।

Image
২জি (ইংরেজি: 2G) দ্বিতীয় প্রজন্ম তার বিহীন নেটওয়ার্ক। ২জি (ইংরেজি: 2G) দ্বিতীয় প্রজন্ম তার বিহীন নেটওয়ার্ক। এই ব্যবস্থাতে ডিজিটাল তারবিহীন মোবাইল যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রতি সেকেন্ডে ২৮'৮ কিলোবিট হারে তথ্য আদানপ্রদান সঙ্ক্রান্ত সেবা দেয়া সম্ভব হয়। ১৯৯১ সালে ফিনল্যান্ডের রেডিওলিনজা  নামক একটি জিএসএম অপারেটর সর্বপ্রথম ব্যাবসায়িকভাবে এবং জিএসএম স্টেন্ডার্ডে ২ জি তারবিহীন নেটওয়ার্ক চালু করেছিল। [১] সেই সময়ে এধরনের প্রযুক্তি অন্যান্য প্রযুক্তি অপেক্ষা ২জি তিনটি দিক দিয়ে এগিয়েছিল। এ বাড়তি সুবিধাগুলো নিম্নরুপ: ২জি প্রযুক্তিতে ফোনে নিরাপদভাবে কথাবার্তা বলার জন্য সম্পূর্ণরূপে এনক্রিপশনের ব্যাবস্থা ছিল। তরঙ্গ বর্ণালি ব্যবহারের ক্ষেত্রে ২জি অন্যান্য প্রযুক্তি অপেক্ষা অনেক বেশি কর্মদক্ষ ছিল। এবং ২জি এর মাধ্যমে এসএমএস এর মত বিভিন্ন রকম তথ্যও প্রেরণ করা যেত। ২জি চালু হওয়ার পূর্বের বিদ্যমান মোবাইল টেলিফোন  সিস্টেমকে ইতিহাস হিসেবে ১জি হিসেবে উপাদি দিয়ে দেয়া হয়। ১জি নেটওয়ার্কে রেডিও সিগনাল ছিল অ্যানালগ অন্যদিকে ২জি নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত হয়েছিল ডিজিটাল পদ্ধতি। তবে তখন উভয় নেট

৪জিচতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ক

Image
৪জিচতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ক ৪জি (ইংরেজি: 4G) হল ফোর্থ জেনারেশন বা চতুর্থ প্রজন্ম শব্দটির সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি ব্যবহৃত হয় চতুর্থ প্রজন্মের তারবিহীন টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তিকে বুঝাতে। এটি তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির উত্তরসূরি। ফোরজি প্রযুক্তি ল্যাপটপ, স্মার্টফোন বা অন্যান্য মোবাইল যন্ত্রে মোবাইল ব্রডব্যান্ড|মোবাইল আল্ট্রা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে থাকে। ফোরজি নেটওয়ার্কে যেসব সুবিধা পাওয়া যায় সেগুলোর মধ্যে সংশোধিত মোবাইল ওয়েব সেবা, আইপি টেলিফোনি, গেমিং সেবা, এইচডিটিভি|হাই-ডেফিনিশন মোবাইল টিভি, ভিডিও কনফারেন্স, ত্রিমাত্রিক টেলিভিশন এবং ক্লাউড কম্পিউটিং উল্লেখযোগ্য। বাণিজ্যিকভাবে দুই ধরনের ফোরজি প্রযুক্তি স্থাপিত হয়েছে: মোবাইল ওয়াইম্যাক্স (২০০৬ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম) এবং লং টার্ম ইভোলিউশন বা এলটিই (২০০৯ সালে নরওয়ের ওসলো এবং সুইডেনের স্টকহোমে প্রথম)। তবে বর্তমানে ৪জি এর সেসব প্রাথমিক সংস্করণগুলোকে বাস্তবিক ৪জি হিসেবে দাবী করা যাবে কিনা তা নিয়ে বিতর্ক আছে, যার প্রধান কারণ হল আইএমটি অ্যাডভান্সড এর কিছু প্রয়োজনীয় নিয়ম। যুক্তরাষ্ট্রে