ভিটামিন কে(K) উৎস ও মানব শরীরে এর প্রয়োজনীয়তা(vitamin k)
ভিটামিন কে(K) উৎস ও মানব শরীরে এর প্রয়োজনীয়তা.
ভিটামিন কে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান মানব শরীরের জন্য। যা রক্ত জমাট বাঁধা থেকে শুরু করে, হাড় এবং হৃদরোগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফ্যাট-দ্রবণীয় ভিটামিন গুলোর মধ্যে ভিটামিন কে (K) একটি।
হাড়ের মেটাবোলিজমের জন্য প্রোটিন এবং রক্তে জমাট বাঁধার উপাদান প্রোট্রোমবিন তৈরি করতে শরীরের ভিটামিন কে প্রয়োজন।
কত প্রকারের ভিটামিন কে (K) হয়?
মুলত ভিটামিন কে (K) দুই প্রকারের হয়ে থাকে। শরীরের জন্য দু ধরনের ভিটামিন কে (K) এর যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।
ভিটামিন K1
ভিটামিন K2
ভিটামিন K1 সাধারণত উদ্ভিতজাত খাবার থেকে শরীরে সরবরাহ হয়ে থাকে। প্রাণীজ খাবারের থেকে ভিটামিন K2 এর যোগান হয়।
ভিটামিন কে (K) মুখ্য উৎস বা সোর্স
এই ভিটামিনের প্রধান উৎস সবুজ শাকসব্জি। যেমন সরিষা, বাঁধাকপি, মূলা, বিট, পালং শাক, গম, বার্লি, জলপাই তেল, লাল মরিচ, কলা, ও অন্যান্য সবুজ শস্য।
পালং শাক, বাঁধাকপি ও গাজরে ভিটামিন কে (K) সবচেয়ে বেশি পরিমানে পাওয়া যায়।
তাছাড়া বিন্স, রসুনের পাতাতেও ভিটামিন কে (K) রয়েছে। ছাগলের লিভারের ভিটামিন কে (K) ভালো পরিমানে রয়েছে।
মানব শরীরে ভিটামিন কে (K) উপকারিতা
বিভিন্ন দিক থেকে মানব শরীরে ভিটামিন কে (K) এর প্রয়োজন রয়েছে। নানা ভাবে এটি সাহায্য করে থাকে।
হাড়ের ক্ষেত্রে
ভিটামিন কে (K) শরীরে কম মাথায় থাকলে তা হাড়ের জন্য ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়।
বেশ কয়েকটি গবেষণায় বলা হয়েছে যে ভিটামিন কে শক্তিশালী হাড়ের রক্ষণাবেক্ষণ করে, হাড়ের ঘনত্ব উন্নত করে এবং হাড় ক্ষয়ে যাওয়া বা ভঙ্গুর হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস করে।
রক্তের ক্ষেত্রে
রক্তের ঘনত্ব সঠিক রাখতে ভিটামিন কে (K) জরুরি ভূমিকা পালন করে।
এটি সাধারণত হরমোনের কার্যকারিতাকে নিয়ন্ত্রণ করে।
ফলে ঋতুস্রাবের জনিত নানা সমস্যার ক্ষেত্রে এটি পজেটিভ ভূমিকা নেয়। যেমন পিরিয়ডের সময়ের ব্যাথা কমাতে ভিটামিন কে (K) সাহায্য করে।
হার্টের ক্ষেত্রে
ভিটামিন কে (K) মিনারেলাইজেশন প্রতিরোধের মাধ্যমে রক্তচাপকে কম রাখতে সাহায্য করে।
এটি হার্টে অবাধে শরীরের মাধ্যমে রক্ত পাম্প করতে সক্ষম, ফলে হার্ট ভালো থাকে।
খনিজকরণ স্বাভাবিকভাবেই বয়সের সাথে সাথে ঘটে এবং এটি হৃদরোগের জন্য একটি বড় ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
ভিটামিন কে (K) পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্রহণ করলে স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমে।
ভিটামিন কে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান মানব শরীরের জন্য। যা রক্ত জমাট বাঁধা থেকে শুরু করে, হাড় এবং হৃদরোগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফ্যাট-দ্রবণীয় ভিটামিন গুলোর মধ্যে ভিটামিন কে (K) একটি।
হাড়ের মেটাবোলিজমের জন্য প্রোটিন এবং রক্তে জমাট বাঁধার উপাদান প্রোট্রোমবিন তৈরি করতে শরীরের ভিটামিন কে প্রয়োজন।
কত প্রকারের ভিটামিন কে (K) হয়?
মুলত ভিটামিন কে (K) দুই প্রকারের হয়ে থাকে। শরীরের জন্য দু ধরনের ভিটামিন কে (K) এর যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।
ভিটামিন K1
ভিটামিন K2
ভিটামিন K1 সাধারণত উদ্ভিতজাত খাবার থেকে শরীরে সরবরাহ হয়ে থাকে। প্রাণীজ খাবারের থেকে ভিটামিন K2 এর যোগান হয়।
ভিটামিন কে (K) মুখ্য উৎস বা সোর্স
এই ভিটামিনের প্রধান উৎস সবুজ শাকসব্জি। যেমন সরিষা, বাঁধাকপি, মূলা, বিট, পালং শাক, গম, বার্লি, জলপাই তেল, লাল মরিচ, কলা, ও অন্যান্য সবুজ শস্য।
পালং শাক, বাঁধাকপি ও গাজরে ভিটামিন কে (K) সবচেয়ে বেশি পরিমানে পাওয়া যায়।
তাছাড়া বিন্স, রসুনের পাতাতেও ভিটামিন কে (K) রয়েছে। ছাগলের লিভারের ভিটামিন কে (K) ভালো পরিমানে রয়েছে।
মানব শরীরে ভিটামিন কে (K) উপকারিতা
বিভিন্ন দিক থেকে মানব শরীরে ভিটামিন কে (K) এর প্রয়োজন রয়েছে। নানা ভাবে এটি সাহায্য করে থাকে।
হাড়ের ক্ষেত্রে
ভিটামিন কে (K) শরীরে কম মাথায় থাকলে তা হাড়ের জন্য ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়।
বেশ কয়েকটি গবেষণায় বলা হয়েছে যে ভিটামিন কে শক্তিশালী হাড়ের রক্ষণাবেক্ষণ করে, হাড়ের ঘনত্ব উন্নত করে এবং হাড় ক্ষয়ে যাওয়া বা ভঙ্গুর হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস করে।
রক্তের ক্ষেত্রে
রক্তের ঘনত্ব সঠিক রাখতে ভিটামিন কে (K) জরুরি ভূমিকা পালন করে।
এটি সাধারণত হরমোনের কার্যকারিতাকে নিয়ন্ত্রণ করে।
ফলে ঋতুস্রাবের জনিত নানা সমস্যার ক্ষেত্রে এটি পজেটিভ ভূমিকা নেয়। যেমন পিরিয়ডের সময়ের ব্যাথা কমাতে ভিটামিন কে (K) সাহায্য করে।
হার্টের ক্ষেত্রে
ভিটামিন কে (K) মিনারেলাইজেশন প্রতিরোধের মাধ্যমে রক্তচাপকে কম রাখতে সাহায্য করে।
এটি হার্টে অবাধে শরীরের মাধ্যমে রক্ত পাম্প করতে সক্ষম, ফলে হার্ট ভালো থাকে।
খনিজকরণ স্বাভাবিকভাবেই বয়সের সাথে সাথে ঘটে এবং এটি হৃদরোগের জন্য একটি বড় ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
ভিটামিন কে (K) পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্রহণ করলে স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমে।
Comments
Post a Comment