একজিমা-eczeema
একজিমা
একজিমা এক ধরনের চর্মরোগ। এটি সাধারণত পরিবারের কারও থাকলে অন্যদেরও হওয়ার ঝুঁকি থাকে। অ্যাজমা কিংবা অ্যালার্জির কারণে সব সময় সর্দি থাকলেও ঝুঁকি বেশি থাকে। রোগীর সংস্পর্শে এলে বা রোগীর ব্যবহূত জিনিসপত্র ব্যবহার করলে এটি হতে পারে।
কোথায় হয়?
মুখে, গলায়, বুকে, পিঠে, হাতের কবজি এবং হাঁটু ও কনুইয়ের ভাঁজে সাধারণত একজিমা দেখা দেয়।
এক বছরের নিচের শিশুদের প্রথমে গালে দেখা দেয় ও পরে তাদের মুখে এবং বুকে-পিঠে হয়।
শিশু-কিশোরদের পিঠে, হাঁটু ও এলবো জয়েন্টে একজিমা দেখা দেয়।
প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের বুকে, পিঠে ও মুখে বেশি হয়।
লক্ষণ
আক্রান্ত স্থান লাল হবে এবং কিছু ফুসকুড়ি দেখা দেবে। কোনো কোনো রোগীর ফুসকুড়ি থেকে রস নিঃসৃত হতে পারে।
স্থানটি চুলকাবে, চুলকানি তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী হবে।
আক্রান্ত স্থানটির চামড়া শুষ্ক হবে এবং চামড়া অমসৃণ হয়ে যায়।
দুধ, ডিম ও নারকেল খেলে কারও কারও উপসর্গ বেশি দেখা যায়।
প্রতিরোধ
শুষ্ক আবহাওয়ায় রোগটির প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। দৈনিক দুবার গোসল করে নরম সুতি কাপড় দিয়ে আলতো করে মুছে স্থানটিতে ভ্যাসলিন লাগিয়ে রাখতে হবে।
স্থানটিতে সাবান যত কম লাগানো যায় ততই ভালো।
স্থানটি শক্ত কাপড় দিয়ে ঘষা বা চুলকানো উচিত নয়।
চুলকানি তীব্র হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হয়।
একজিমা এক ধরনের চর্মরোগ। এটি সাধারণত পরিবারের কারও থাকলে অন্যদেরও হওয়ার ঝুঁকি থাকে। অ্যাজমা কিংবা অ্যালার্জির কারণে সব সময় সর্দি থাকলেও ঝুঁকি বেশি থাকে। রোগীর সংস্পর্শে এলে বা রোগীর ব্যবহূত জিনিসপত্র ব্যবহার করলে এটি হতে পারে।
কোথায় হয়?
মুখে, গলায়, বুকে, পিঠে, হাতের কবজি এবং হাঁটু ও কনুইয়ের ভাঁজে সাধারণত একজিমা দেখা দেয়।
এক বছরের নিচের শিশুদের প্রথমে গালে দেখা দেয় ও পরে তাদের মুখে এবং বুকে-পিঠে হয়।
শিশু-কিশোরদের পিঠে, হাঁটু ও এলবো জয়েন্টে একজিমা দেখা দেয়।
প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের বুকে, পিঠে ও মুখে বেশি হয়।
লক্ষণ
আক্রান্ত স্থান লাল হবে এবং কিছু ফুসকুড়ি দেখা দেবে। কোনো কোনো রোগীর ফুসকুড়ি থেকে রস নিঃসৃত হতে পারে।
স্থানটি চুলকাবে, চুলকানি তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী হবে।
আক্রান্ত স্থানটির চামড়া শুষ্ক হবে এবং চামড়া অমসৃণ হয়ে যায়।
দুধ, ডিম ও নারকেল খেলে কারও কারও উপসর্গ বেশি দেখা যায়।
প্রতিরোধ
শুষ্ক আবহাওয়ায় রোগটির প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। দৈনিক দুবার গোসল করে নরম সুতি কাপড় দিয়ে আলতো করে মুছে স্থানটিতে ভ্যাসলিন লাগিয়ে রাখতে হবে।
স্থানটিতে সাবান যত কম লাগানো যায় ততই ভালো।
স্থানটি শক্ত কাপড় দিয়ে ঘষা বা চুলকানো উচিত নয়।
চুলকানি তীব্র হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হয়।
Comments
Post a Comment