সায়াটিক স্নায়ুর সমস্যা-sciatic pain
সায়াটিক স্নায়ুর সমস্যা
ঊরুর পেছন দিক থেকে শুরু হয় একটা চিনচিনে বা শিরশিরে অনুভূতি, নেমে যায় পায়ের পেছন দিক দিয়ে নিচে, কখনো একেবারে পায়ের পাতা অবধি। কেবল ব্যথা নয়, মাঝেমধ্যে অবশ হয়ে আসা বা ঝিম ধরে থাকা অনুভূতিও হয়। এই সমস্যার নাম সায়াটিকা।
সায়াটিক স্নায়ুর মূলে কোনো সমস্যা হলে এই রোগ হয়। দীর্ঘ সময় এক জায়গায় বসে থাকলে বা দাঁড়িয়ে থাকলে এই ব্যথা বা অস্বাভাবিক অনুভূতি বাড়ে, মেরুদণ্ড ভাঁজ করে কোনো কাজ করলে, যেমন নিচু হয়ে জুতার ফিতে পরতে গেলেও চিনচিন করে উঠতে পারে। আবার হাঁটাহাঁটি করলে কিংবা সটান শুয়ে থাকলে কিন্তু কমে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মেরুদণ্ডের কশেরুকার মধ্যবর্তী ডিস্ক বা তরুণাস্থির সরে যাওয়া, বাইরের দিকে বেরিয়ে আসা, কোনো কিছুর মাধ্যমে চাপের সম্মুখীন হওয়া ইত্যাদি কারণে সায়াটিক স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
যাঁদের সায়াটিকা আছে, তাঁরা দীর্ঘক্ষণ একইভাবে বসে থাকবেন না, বিশেষ করে যদি তা আরামদায়ক না হয়। বসে কাজ করার ফাঁকে খানিক হাঁটাহাঁটি করবেন বা সটান শুয়ে থাকবেন। বেশি ব্যথা হলে ওষুধ খাওয়া যায়। পরপর গরম ও ঠান্ডা সেঁক দিলে আরাম পাবেন। দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর পর ঊরুর পেছনে ১৫ থেকে ২০ মিনিট গরম সেঁক দিন। তারপর একইভাবে ১৫ থেকে ২০ মিনিট আইস প্যাক দিয়ে সেঁক দিন। দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা হলে অবশ্য কারণটি অনুসন্ধান করে তা দূর করতে হবে।
ঊরুর পেছন দিক থেকে শুরু হয় একটা চিনচিনে বা শিরশিরে অনুভূতি, নেমে যায় পায়ের পেছন দিক দিয়ে নিচে, কখনো একেবারে পায়ের পাতা অবধি। কেবল ব্যথা নয়, মাঝেমধ্যে অবশ হয়ে আসা বা ঝিম ধরে থাকা অনুভূতিও হয়। এই সমস্যার নাম সায়াটিকা।
সায়াটিক স্নায়ুর মূলে কোনো সমস্যা হলে এই রোগ হয়। দীর্ঘ সময় এক জায়গায় বসে থাকলে বা দাঁড়িয়ে থাকলে এই ব্যথা বা অস্বাভাবিক অনুভূতি বাড়ে, মেরুদণ্ড ভাঁজ করে কোনো কাজ করলে, যেমন নিচু হয়ে জুতার ফিতে পরতে গেলেও চিনচিন করে উঠতে পারে। আবার হাঁটাহাঁটি করলে কিংবা সটান শুয়ে থাকলে কিন্তু কমে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মেরুদণ্ডের কশেরুকার মধ্যবর্তী ডিস্ক বা তরুণাস্থির সরে যাওয়া, বাইরের দিকে বেরিয়ে আসা, কোনো কিছুর মাধ্যমে চাপের সম্মুখীন হওয়া ইত্যাদি কারণে সায়াটিক স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
যাঁদের সায়াটিকা আছে, তাঁরা দীর্ঘক্ষণ একইভাবে বসে থাকবেন না, বিশেষ করে যদি তা আরামদায়ক না হয়। বসে কাজ করার ফাঁকে খানিক হাঁটাহাঁটি করবেন বা সটান শুয়ে থাকবেন। বেশি ব্যথা হলে ওষুধ খাওয়া যায়। পরপর গরম ও ঠান্ডা সেঁক দিলে আরাম পাবেন। দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর পর ঊরুর পেছনে ১৫ থেকে ২০ মিনিট গরম সেঁক দিন। তারপর একইভাবে ১৫ থেকে ২০ মিনিট আইস প্যাক দিয়ে সেঁক দিন। দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা হলে অবশ্য কারণটি অনুসন্ধান করে তা দূর করতে হবে।
Comments
Post a Comment