ইসরো;Indian Space Research Organisations
ইসরো;Indian Space Research Organisation
ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা
ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো; ইংরেজি: Indian Space Research Organisation বা ISRO) ভারতের প্রধান মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। ভারত সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন এই সংস্থাটি বিশ্বের অগ্রণী মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলির অন্যতম। অতীতের কয়েকটি সুসংহত প্রচেষ্টার ফলস্রুতিস্বরূপ ১৯৬৯ সালে ইসরো বর্তমান আকারে প্রতিষ্ঠিত হয়।
ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা
Indian Space Research Organization (ইংরেজি)
প্রতিষ্ঠাতা
১৫ আগস্ট ১৯৬৯; ৫০ বছর আগে
সদর
অন্তরীক্ষ ভবন, নিউ বিইএল রোড, বেঙ্গালুরু, ভারত
প্রশাসক
কে. রাধাকৃষ্ণন (চেয়ারম্যান)
বাজেট
৫৭৭৮ কোটি ভারতীয় টাকা (২০০৯-১০)[১]
ওয়েবসাইট
isro.org
একাধিক বৈজ্ঞানিকের তত্ত্বাবধানে ইসরো ভারতীয় ও বিদেশি উভয় প্রকার মক্কেলের হয়ে বিভিন্ন রকম কাজ করে থাকে। ইসরোর উপগ্রহ উৎক্ষেপণের জন্য বিভিন্ন উৎক্ষেপন যান ও উৎক্ষেপণ স্থল রয়েছে। ২০০৮ সালে ইসরো সফলভাবে চন্দ্রযান-১ নামে চাঁদে মহাকাশযান প্রেরণ করে। ভবিষ্যতের জন্য এই সংস্থা মনুষ্যচালিত মহাকাশ অভিযান, পুনরায় চন্দ্রাভিযান, এবং অন্যান্য গ্রহে অভিযানের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। ইসরোর একাধিক কার্যক্ষেত্র রয়েছে এবং বিভিন্ন কূটনৈতিক ও বহুজাতিক চুক্তি অনুসারেও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির সঙ্গে সহযোগিতা করে থাকে।
পৃথিবী বহি:কক্ষীয় অনুসন্ধান সম্পাদনা
মঙ্গলযান সম্পাদনা
মঙ্গলযান হল মঙ্গল গ্রহের একটি অরবিটার। এটি ২০১৩ সালের ৫ই নভেম্বর পৃথিবীর কক্ষপথ থেকে সফলভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে।
চন্দ্রযান-১ সম্পাদনা
ভারতের প্রথম চন্দ্র অভিযান। ২০১৯ এর এপ্রিলে চাঁদে যাওয়ার কথা ছিল চন্দ্রায়ণ-২'এর। ইজরায়েলের ব্যর্থতা মুখ দেখার পর ভারতীয় এই সংস্থা চন্দ্রাভিযানে সফল হওয়ার লক্ষ্যে জুলাই পর্যন্ত চন্দ্রায়ণ-২ এর লঞ্চ স্থগিত করেছে ।[২]
চন্দ্রযান-২ সম্পাদনা
১২ নভেম্বর ২০০৭ তারিখে, ইসরো এবং রাশিয়ান ফেডারেল স্পেস এজেন্সি (রসকসমস) এই দুই মহাকাশ গবেষণা সংস্থা চন্দ্রায়ন-২ প্রকল্পে একসঙ্গে কাজ করার জন্য একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। [৩] ২০১৯ সালের জুলাই মাসে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত এ অভিযানটি অসফল হয়।
ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা
ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো; ইংরেজি: Indian Space Research Organisation বা ISRO) ভারতের প্রধান মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। ভারত সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন এই সংস্থাটি বিশ্বের অগ্রণী মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলির অন্যতম। অতীতের কয়েকটি সুসংহত প্রচেষ্টার ফলস্রুতিস্বরূপ ১৯৬৯ সালে ইসরো বর্তমান আকারে প্রতিষ্ঠিত হয়।
ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা
Indian Space Research Organization (ইংরেজি)
প্রতিষ্ঠাতা
১৫ আগস্ট ১৯৬৯; ৫০ বছর আগে
সদর
অন্তরীক্ষ ভবন, নিউ বিইএল রোড, বেঙ্গালুরু, ভারত
প্রশাসক
কে. রাধাকৃষ্ণন (চেয়ারম্যান)
বাজেট
৫৭৭৮ কোটি ভারতীয় টাকা (২০০৯-১০)[১]
ওয়েবসাইট
isro.org
একাধিক বৈজ্ঞানিকের তত্ত্বাবধানে ইসরো ভারতীয় ও বিদেশি উভয় প্রকার মক্কেলের হয়ে বিভিন্ন রকম কাজ করে থাকে। ইসরোর উপগ্রহ উৎক্ষেপণের জন্য বিভিন্ন উৎক্ষেপন যান ও উৎক্ষেপণ স্থল রয়েছে। ২০০৮ সালে ইসরো সফলভাবে চন্দ্রযান-১ নামে চাঁদে মহাকাশযান প্রেরণ করে। ভবিষ্যতের জন্য এই সংস্থা মনুষ্যচালিত মহাকাশ অভিযান, পুনরায় চন্দ্রাভিযান, এবং অন্যান্য গ্রহে অভিযানের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। ইসরোর একাধিক কার্যক্ষেত্র রয়েছে এবং বিভিন্ন কূটনৈতিক ও বহুজাতিক চুক্তি অনুসারেও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির সঙ্গে সহযোগিতা করে থাকে।
পৃথিবী বহি:কক্ষীয় অনুসন্ধান সম্পাদনা
মঙ্গলযান সম্পাদনা
মঙ্গলযান হল মঙ্গল গ্রহের একটি অরবিটার। এটি ২০১৩ সালের ৫ই নভেম্বর পৃথিবীর কক্ষপথ থেকে সফলভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে।
চন্দ্রযান-১ সম্পাদনা
ভারতের প্রথম চন্দ্র অভিযান। ২০১৯ এর এপ্রিলে চাঁদে যাওয়ার কথা ছিল চন্দ্রায়ণ-২'এর। ইজরায়েলের ব্যর্থতা মুখ দেখার পর ভারতীয় এই সংস্থা চন্দ্রাভিযানে সফল হওয়ার লক্ষ্যে জুলাই পর্যন্ত চন্দ্রায়ণ-২ এর লঞ্চ স্থগিত করেছে ।[২]
চন্দ্রযান-২ সম্পাদনা
১২ নভেম্বর ২০০৭ তারিখে, ইসরো এবং রাশিয়ান ফেডারেল স্পেস এজেন্সি (রসকসমস) এই দুই মহাকাশ গবেষণা সংস্থা চন্দ্রায়ন-২ প্রকল্পে একসঙ্গে কাজ করার জন্য একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। [৩] ২০১৯ সালের জুলাই মাসে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত এ অভিযানটি অসফল হয়।
Comments
Post a Comment