জেনে নিন কেন ধুমপান করা হারাম ?(no smoking)
জেনে নিন কেন ধুমপান করা হারাম ?
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, প্রতিবছর ১০ লাখের বেশি মানুষ মারা যায় ধূমপানের কারণে। যারা ফুসফুসের ক্যান্সারে মারা যায়, তাদের মধ্যে ৯০% হল ধুমপানের কারণে। এছাড়া হৃদ রোগ, গ্যাস্ট্রিক আলসারসহ অনেক জীবননাশকারি রোগ সৃষ্টি করে ধূমপান। এমনকি গর্ভবতী মায়েরা ধূমপান করলে তাদের বাচ্চাদের বিকলাঙ্গ হয়ে জন্মানোর সম্ভবনা অনেক বেশি থাকে। তাই আসুন জেনে নেই- আর কি কি কারনে ধুমপান হারাম ৷
১) ধুমপান বিভিন্ন রোগের কারণ ও স্বাস্থের জন্য মারাত্মক ক্ষতি কারক। ধুমপান করা মানে নিজেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়া । আর নিজেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়া হারাম ৷ কেননা পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে -
"নিজের জীবনকে ধ্বংসের সম্মুখীন করো না।”
২) ধুমপান মৃত্যুর অন্যতম একটি কারণ। ধুমপান করলে জীবন ক্রমেই মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয় ৷ অর্থাৎ এটা আত্মহত্যার সামিল ৷
৩) ধুমপানের মাধ্যমে ধুমপায়ী একদিকে যেমন নিজের ক্ষতি করে তেমনি অন্যেরও ক্ষতি করে।
" নিজের ক্ষতি স্বীকার করবেনা, অন্যকেও ক্ষতিগ্রস্ত করবেনা।"
৪) ধুমপান করলে অর্থের অপচয় হয়। কেননা এটা কিনে খেতে হয় ৷
৫) নিকোটিন একটি ক্ষতিকারক বস্তু।
৬) নিশ্চয় ধুমপান একটি প্রকাশ্য পাপ। আর প্রকাশ্যে পাপাচার করার শাস্তি আরও ভয়াবহ।
৭) ধুমপান করা মানে সরাসরি পাপ
৮) তামাক নেশা দ্রব্যের অন্তর্ভূক্ত। কেননা এতে মস্তিস্কের বিকৃতি ঘটে ৷ কম হোক বা বেশী হোক সকল প্রকার নেশা দ্রব্য হারাম।
৯) ধুমপানের মধ্যে রয়েছে জাহান্নামী খাদ্যের বৈশিষ্ট্য। কারন ধুমপান করলে কখনো ক্ষুধা নিবারন হয় না বা শরীরের শক্তি বৃদ্ধি হয় না ৷ “এটা তাদের পুষ্টিও যোগাবেনা, ক্ষুধাও নিবারন করবেনা।
১০. সিগারেটের গন্ধ আশপাশের মানুষকে কষ্ট দেয়। এই গন্ধ যে কতটা অসহ্য তা শুধু অধূমপায়ীরাই বুঝে।
ঘুম থেকে উঠার পরে একজন ধূমপায়ীর মুখে যে দুর্গন্ধ হয়, তা দুনিয়ার কোন বাজে গন্ধের সাথেও তুলনা করা যাবেনা।
১১. ধূমপান যে বিষপান এটা সবাই একবাক্যে স্বীকার করে। আর সকল বিষাক্ত জিনিস ভক্ষন করা নিষিদ্ধ। “যে ব্যক্তি বিষ পানে আত্মহত্যা করবে, সে জাহান্নামের আগুনের মধ্যে অনন্তকাল সেটা চাটতে থাকবে। সেখানে সে চিরকাল অবস্থান করবে।”.
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, প্রতিবছর ১০ লাখের বেশি মানুষ মারা যায় ধূমপানের কারণে। যারা ফুসফুসের ক্যান্সারে মারা যায়, তাদের মধ্যে ৯০% হল ধুমপানের কারণে। এছাড়া হৃদ রোগ, গ্যাস্ট্রিক আলসারসহ অনেক জীবননাশকারি রোগ সৃষ্টি করে ধূমপান। এমনকি গর্ভবতী মায়েরা ধূমপান করলে তাদের বাচ্চাদের বিকলাঙ্গ হয়ে জন্মানোর সম্ভবনা অনেক বেশি থাকে। তাই আসুন জেনে নেই- আর কি কি কারনে ধুমপান হারাম ৷
১) ধুমপান বিভিন্ন রোগের কারণ ও স্বাস্থের জন্য মারাত্মক ক্ষতি কারক। ধুমপান করা মানে নিজেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়া । আর নিজেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়া হারাম ৷ কেননা পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে -
"নিজের জীবনকে ধ্বংসের সম্মুখীন করো না।”
২) ধুমপান মৃত্যুর অন্যতম একটি কারণ। ধুমপান করলে জীবন ক্রমেই মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয় ৷ অর্থাৎ এটা আত্মহত্যার সামিল ৷
৩) ধুমপানের মাধ্যমে ধুমপায়ী একদিকে যেমন নিজের ক্ষতি করে তেমনি অন্যেরও ক্ষতি করে।
" নিজের ক্ষতি স্বীকার করবেনা, অন্যকেও ক্ষতিগ্রস্ত করবেনা।"
৪) ধুমপান করলে অর্থের অপচয় হয়। কেননা এটা কিনে খেতে হয় ৷
৫) নিকোটিন একটি ক্ষতিকারক বস্তু।
৬) নিশ্চয় ধুমপান একটি প্রকাশ্য পাপ। আর প্রকাশ্যে পাপাচার করার শাস্তি আরও ভয়াবহ।
৭) ধুমপান করা মানে সরাসরি পাপ
৮) তামাক নেশা দ্রব্যের অন্তর্ভূক্ত। কেননা এতে মস্তিস্কের বিকৃতি ঘটে ৷ কম হোক বা বেশী হোক সকল প্রকার নেশা দ্রব্য হারাম।
৯) ধুমপানের মধ্যে রয়েছে জাহান্নামী খাদ্যের বৈশিষ্ট্য। কারন ধুমপান করলে কখনো ক্ষুধা নিবারন হয় না বা শরীরের শক্তি বৃদ্ধি হয় না ৷ “এটা তাদের পুষ্টিও যোগাবেনা, ক্ষুধাও নিবারন করবেনা।
১০. সিগারেটের গন্ধ আশপাশের মানুষকে কষ্ট দেয়। এই গন্ধ যে কতটা অসহ্য তা শুধু অধূমপায়ীরাই বুঝে।
ঘুম থেকে উঠার পরে একজন ধূমপায়ীর মুখে যে দুর্গন্ধ হয়, তা দুনিয়ার কোন বাজে গন্ধের সাথেও তুলনা করা যাবেনা।
১১. ধূমপান যে বিষপান এটা সবাই একবাক্যে স্বীকার করে। আর সকল বিষাক্ত জিনিস ভক্ষন করা নিষিদ্ধ। “যে ব্যক্তি বিষ পানে আত্মহত্যা করবে, সে জাহান্নামের আগুনের মধ্যে অনন্তকাল সেটা চাটতে থাকবে। সেখানে সে চিরকাল অবস্থান করবে।”.
Comments
Post a Comment